বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬:৫২ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
ছাত্রদল নেতার গুদামে সাড়ে ১৭ লাখ টাকার ভারতীয় কম্বল-সিগারেট যে ১২ নির্দেশনা দিলেন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল কাদের আসেন, আমার বাসায় আসেন: মির্জা ফখরুল পিআইবির মহাপরিচালক হলেন ফারুক ওয়াসিফ চাকরির বয়সসীমা ৩৫ চান প্রশাসন ক্যাডাররা, জনপ্রশাসনকে জানাল মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ বন্যা দেখতে গিয়ে নদীতে পড়ে গেলেন দুই এমপি ফ্যাসিবাদে জড়িত কবি, সাংবাদিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বদের আইনের আওতায় আনা হবে গণহত্যায় উসকানিদাতা কবি-সাংবাদিকদেরও বিচারের আওতায় আনা হবে : নাহিদ ইসলাম সেনাবাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার সুফল পাবে জনগণ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আমরা সরকারকে সময় দিতে চাই : মির্জা ফখরুল
ঈদকে ঘিরে লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার

ঈদকে ঘিরে লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার

স্বদেশ ডেস্ক:

ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে রাজধানীর বাজারে সব ধরনের মসলার দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। আদা, রসুন, পেঁয়াজের বাজারও লাগামহীন। ঘণ্টায় ঘণ্টায় বাড়ছে শসা, কাঁচা মরিচের দাম। এমনকি ঈদের এক দিন আগেও ৮০০ টাকার নিচে পাওয়া যাচ্ছে না গরুর মাংস।
রাজধানীর রামপুরা, মালিবাগ, খিলক্ষেতসহ বিভিন্ন বাজারে একেকরকম দাম হাঁকাচ্ছেন বিক্রেতারা। মালিবাগে এলাচ ৩ হাজার ৬০০ টাকা, রামপুরায় ৪ হাজার টাকা। আবার লবঙ্গ রামপুরায় ১ হাজার ৭৭০ টাকা, মালিবাগে ২ হাজার টাকা। বাজারে দারচিনির কেজি ৫৬০ থেকে ৬০০ টাকা। এক মাস আগেও যা কেজিতে ৫০ টাকা কম ছিল। আর লবঙ্গ বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৭৬০ থেকে ২ হাজার টাকা কেজি। প্রতি কেজি তেজপাতা বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ৩০০ টাকায়।

এ ছাড়া জয়ত্রি ৪ হাজার, জায়ফল ১ হাজার ৫০০, কাজুবাদাম ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ ও কাঠবাদাম ১ হাজার থেকে ১২শ’ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
গত সপ্তাহে ৭৫ থেকে ৮০ টাকায় বিক্রি হলেও এখন কেজি প্রতি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৯৫ থেকে ১০০ টাকায়। আদা কেজিতে ৫০ টাকা বেড়ে মানভেদে ২৮০ থেকে ৩২০ টাকায় পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। দেশি রসুন ২০০ থেকে ২২০ আর আমদানি রসুন ২২০ থেকে ২৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বাজারে মাংসের চাহিদা খুব বেশি না থাকলেও বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে গরু ও খাসির মাংস। রাজধানীর বাজারে ৭৮০ টাকার নিচে মিলছে না গরুর মাংস। পাশাপাশি খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে সাড়ে ১১শ’ টাকা কেজি।
ঈদকে সামনে রেখে বেড়েছে শসার দামও। এক কেজি শসা ১০০ থেকে ১২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। কাঁচা মরিচের কেজি ২২০ থেকে ২৬০ টাকা, কচুরমুখি ৮০ টাকা, বেগুন ৫০ থেকে ৬০ টাকা, করলা ৬০ টাকা, পটোল ৪০ টাকা, ঢ্যাঁড়স ৪০ টাকা, বরবটি ৮০ টাকা, পেঁপে ৬০ টাকা, ধুন্দল ৫০ থেকে ৬০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০ টাকা, কচুর লতি ৮০ টাকা, ঝিঙা ৭০ ও শজনে ১৬০ টাকা আর প্রতিটি লাউ ৫০ থেকে ৭০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
ব্যবসায়ীরা বলেছেন, দেশে মসলার বার্ষিক বাজার এখন ১০ হাজার কোটি টাকার ওপরে। তবে এসব পণ্যের বড় অংশই আমদানিনির্ভর। পাইকারি ব্যবসায়ীদের মতে, বিশ্ববাজারে পণ্যের বাড়তি দাম এবং দেশে ডলারের মূল্যবৃদ্ধি কারণে আগের চয়ে কিছু মসলার দাম বৃদ্ধি পেয়েছে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..

© All rights reserved © 2019 shawdeshnews.Com
Design & Developed BY ThemesBazar.Com
themebashawdesh4547877